cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:
সুনামগঞ্জের বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে সোর্স পরিচয়ধারীরা সরকারের লাখ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে প্রতিদিন ভারত থেকে মাদকদ্রব্যসহ নানা ধরনের অবৈধ মালামাল পাচার করছে। পাশাপাশি বিজিবি, পুলিশ ও সাংবাদিকদের নাম ব্যবহার করে তারা লাখ লাখ টাকা চাঁদা উত্তোলন করছে। তবে প্রশাসনের অসৎ ব্যক্তিদের মদদে এই চোরাচালানের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপের খবর পাওয়া যাচ্ছে না।
তবে, র্যাব অভিযান চালিয়ে মদের চালানসহ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন ছাতক উপজেলার দিগলী কালীদাস পাড়ার নোমান মিয়া (৩৮) ও তার সহযোগী রিমন মিয়া (৩৫)। গতকাল শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় পুলিশ তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে। র্যাব ৯-এর মিডিয়া কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ১১ বোতল বিদেশি মদসহ তাদের গ্রেফতার করে ছাতক থানায় হস্তান্তর করা হয়।
এদিকে, এলাকাবাসীর তথ্যমতে, তাহিরপুর উপজেলার টেকেরঘাট সীমান্তের নীলাদ্রী লেকপাড়, পুলিশ ফাঁড়ি ও হাইস্কুলের পেছন দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ২০০ মেট্রিক টন কয়লা পাচার করা হয়। এছাড়া চাঁনপুর, বারেকটিলা, বালিয়াঘাট, চারাগাঁও, বীরেন্দ্রনগর, লামাকাটা, সুন্দরবনসহ বিভিন্ন সীমান্তপথ দিয়ে ব্যাপকভাবে মাদক, ফুচকা, চিনি, সুপারি, কসমেটিকস, গরু, ঘোড়া ও অস্ত্র পাচার হচ্ছে।
সম্প্রতি সীমান্ত গডফাদার তোতলা আজাদের সহযোগী সোর্স রফ মিয়াকে পুলিশ গ্রেফতার করলেও অন্যান্য সোর্সদের কার্যক্রম আরও বেড়ে গেছে। এর আগে, সুনামগঞ্জে কর্মরত বিজিবি অধিনায়ক তসলিম এহসান ও পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান সীমান্তে অভিযান চালিয়ে শত শত মেট্রিক টন অবৈধ কয়লা ও পাথর জব্দসহ বহু চোরাকারবারীকে গ্রেফতার করেছিলেন। কিন্তু তাদের বদলির পর চোরাচালান পুনরায় বৃদ্ধি পেয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে সীমান্তে চোরাচালান বন্ধ করতে র্যাব, সেনাবাহিনী এবং বিজিবির উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের জরুরি হস্তক্ষেপ প্রয়োজন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।